পিরিয়ড নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসা 

তোমার পিরিয়ড
তোমার সুরক্ষা

পিরিয়ড নিয়ে নানান জিজ্ঞাসা, প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবে এখানে। এগুলোর মধ্যে খুঁজে পেতে পারো তোমার সমস্যার সমাধান। এছাড়া যোগাযোগ করতে পার আমাদের মেইল বা ফেসবুক মেসেঞ্জারে।

পিরিয়ড নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসা

মাসিকের সময় পেটব্যাথাকে একে Dysmenorrhoea বলা হয়। এটি মেয়েদের জন্য খুব কমন।এই ব্যাথা পিরিয়ড এর কিছুদিন আগে থেকে হতে পারে এবং চলাকালীন সময় কিছুদিনের মধ্য কমে যায়। কিছু বিষয় চেষ্টা করে দেখুন – ব্যাথা হলে গরম পানির বোতলে নিয়ে ভাপ নিবেন, হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন, দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, অন্য সময় এর চেয়ে একটু বেশি পানি খেতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খাবেন, নিজেকে অন্য কাজে ব্যাস্ত রাখবেন,বিশ্রাম নিবেন পর্যাপ্ত । খুব বেশি ব্যাথা হলে আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ রক্তের কিছু পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

 মাসিকের সময় হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে শরীরের পেশি শিথিল থাকে। যার ফলে রক্ত প্রবাহ আস্তে আস্তে হয়।এতে অনেক সময় রক্ত স্থিতিশীল হয়ে যায় এবিং ব্যাথা হয়। তাছাড়া মাসিকের রক্ত বের হবার সময় জরায়ু সংকুচিত প্রসারিত হয়।এটি মেয়েদের জন্য খুব কমন।এই ব্যাথা পিরিয়ড এর কিছুদিন আগে থেকে হতে পারে এবং চলাকালীন সময় কিছুদিনের মধ্য কমে যায়। কিছু বিষয় চেষ্টা করে দেখুন – ব্যাথা হলে গরম পানির বোতলে নিয়ে ভাপ নিবেন, হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন, দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, অন্য সময় এর চেয়ে একটু বেশি পানি খেতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খাবেন, নিজেকে অন্য কাজে ব্যাস্ত রাখবেন,বিশ্রাম নিবেন পর্যাপ্ত । খুব বেশি ব্যাথা হলে আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ রক্তের কিছু পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

সাধারনত  ইস্ট্রজেন এবং প্রেজেস্টেরন হরমোনের তারতম্য হলে, কোন কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা করলে, শরীরে রক্ত কমে গেলে, কারো কারো ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে, প্রতিদিনের কাজে খুব বেশি পরিবর্তন আসলে।দুশ্চিন্তা করা যাবে না, ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে, কোন প্রকার শারীরিক বা মানসিক চাপ নেয়া যাবে না, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, কিছুটা ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত । এছাড়া এক্ষেত্রে আপনার আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ কিছু হরমোনাল পরিক্ষা ও রক্তের পরিমাণ জানার জন্য কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন ।

এমনটা কিছু কারনে হতে পারে যেমন – ইস্ট্রজেন এবং প্রেজেস্টেরন হরমোনের তারতম্য হলে, কোন কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা করলে, শরীরে রক্ত কমে গেলে, কারো কারো ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে, প্রতিদিনের কাজে খুব বেশি পরিবর্তন আসলে।দুশ্চিন্তা করা যাবে না, ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে, কোন প্রকার শারীরিক বা মানসিক চাপ নেয়া যাবে না, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, কিছুটা ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত । এছাড়া এক্ষেত্রে আপনার আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ কিছু হরমোনাল পরিক্ষা ও রক্তের পরিমাণ জানার জন্য কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন ।পরীক্ষা করে অনিয়মিত হবার কারন জেনে সে অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।

শুধুমাত্র মাসিক মাথা ব্যথার কারন সাধারনত হয়না। যাদের মাইগ্রেন আছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যথা বেশি হয় মাসিকের সময় আসলে। তাই আগে জানতে হবে এরকম কোনো কারন আছে কিনা। মাসিক এর ২-৩ দিন আগে থেকে মেয়েদের হরমোনাল পরিবর্তন হয়। ইস্ট্রোজেন/ এস্ট্রোজেন হরমোন লেভেল টি এসময় কমে যায়। তাই অন্য কোনো কারন থাকলে অন্যান্য দিনের চেয়ে এসময় মাথা ব্যথা তীব্র হয়। বিবাহিত যে মেয়েরা কোনো পিল সেবন করেন তাদের ক্ষেত্রেও হতে পারে। মাসিকের সময় টাতে অন্যান্য সময় থেকে বেশি করে পানি পান করতে হবে। একটু বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। টুকটাক কাজ করুন। নিজেকে অন্য দিকে ব্যস্ত রাখুন।

আপনার সাদা স্রাব কি মাসিকের আগে বা ওভুলেশান এর সময় হয়? নাকি সম্পূর্ন মাস ধরে হয়?

পুরো মাস ধরে হওয়াঃ প্রতিবার প্রস্রাবের সময় হালকা গরম পানির সাথে কিছুটা লবন মিশিয়ে ব্যাবহার করুন। প্রতিদিন অন্তত 2.5-3 লিটার পানি খাবেন। ধোয়া ভালো করে রোদে শুকানো কাপড় পরবেন।

নির্দিষ্ট সময় ধরে হওয়াঃ মেয়েদের যোনি পথ পরিষ্কার রাখার জন্য সাদা স্রাব কাজ করে। কিছু সময় সাদা স্রাব স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি হয় যেমন – বয়সন্ধির সময়, ওভুলেশান এর সময়, সহবাসের উত্তেজনার সময়, গর্ভকালীন সময়। এগুলো কারন ছাড়া যদি সবসময় বেশি থাকে তবে সেটি স্বাভাবিক না। বেশি করে পানি খেতে হবে অন্তত 2.5-3 লিটার।

সাদা স্রাব অনেকদিন ধরে হওয়া- মেয়েদের যোনি পথ পরিষ্কার রাখার জন্য সাদা স্রাব কাজ করে। কিছু সময় সাদা স্রাব স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি হয় যেমন – বয়সন্ধির সময়, ওভুলেশান এর সময়, সহবাসের উত্তেজনার সময়, গর্ভকালীন সময়। এগুলো কারন ছাড়া যদি সবসময় বেশি থাকে তবে সেটি স্বাভাবিক না। এর মানে যোনিপথে সুপ্ত কোন রোগ আছে। এই সুপ্ত রোগ বা ফাংাল ইনফেকশন এর জন্য চুলকানি , জালাপোড়া, সাদা ঘন স্রাব বেড়ে যায়। প্রতিবার প্রস্রাবের পরে হালকা গরম পানিতে কিছুটা লবন দিয়ে ব্যাবহার করবেন। যোনি পথের ভেতরে হাত দিবেন না। বেশি করে পানি খেতে হবে অন্তত 2.5-3 লিটার। কাপড় প্রতিদিন ধুয়ে ভালো করে রোদে শুকাতে হবে। ডক্টর এর পরামর্শে এন্টি ফাংাল ওষুধ ব্যাবহার করতে হবে।

মাসিকের সময় হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে শরীরের পেশি শিথিল থাকে। যার ফলে রক্ত প্রবাহ আস্তে আস্তে হয়।এতে অনেক সময় রক্ত স্থিতিশীল হয়ে যায় এবং শরীরর, কোমর বা পা ব্যাথা হয়। এটি মেয়েদের জন্য খুব কমন।এই ব্যাথা পিরিয়ড এর কিছুদিন আগে থেকে হতে পারে এবং চলাকালীন সময় কিছুদিনের মধ্য কমে যায়। কিছু বিষয় চেষ্টা করে দেখুন – হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন, দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, অন্য সময় এর চেয়ে একটু বেশি পানি খেতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খাবেন, নিজেকে অন্য কাজে ব্যাস্ত রাখবেন,বিশ্রাম নিবেন পর্যাপ্ত ।

 

আপনার কি কালো রক্ত সবসময় যায়? এটি দুশ্চিন্তার বিষয় নয় খেয়াল রাখতে হবে পরিমান ঠিক আছে কিনা। মাসিকের আগে জরায়ুতে কিছু আবরন তৈরি হয় যা পরবর্তিতে ভ্রুনের জন্য প্রয়োজন । কিন্তু ওই মাসে যদি গর্ভধারণ না হয় তবে জরায়ুর এ আবরণ এবং তার সাথে রক্ত বের হয়ে আসে।তাই রক্ত কালচে বর্নের হয়। দুশ্চিন্তা করবেন না।

মাসিকের সময় হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে শরীরের পেশি শিথিল থাকে। যার ফলে রক্ত প্রবাহ আস্তে আস্তে হয়।এতে অনেক সময় রক্ত স্থিতিশীল হয়ে যায় এবিং ব্যাথা হয়। তাছাড়া মাসিকের রক্ত বের হবার সময় জরায়ু সংকুচিত প্রসারিত হয়।এটি মেয়েদের জন্য খুব কমন।এই ব্যাথা পিরিয়ড এর কিছুদিন আগে থেকে হতে পারে এবং চলাকালীন সময় কিছুদিনের মধ্য কমে যায়। যদি আপনার প্রচুর ব্যাথা হয়ে থাকে তবে এর পেছনে কোন কারন থাকতে পারে যেমন জরায়ুতে টিউমার বা ডিম্বাশয় / আশেপাশে সিস্ট।আগে পরীক্ষা করে কারন জানতে হবে।কিছু বিষয় চেষ্টা করে দেখুন – ব্যাথা হলে গরম পানির বোতলে নিয়ে ভাপ নিবেন, হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন, দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, অন্য সময় এর চেয়ে একটু বেশি পানি খেতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খাবেন, নিজেকে অন্য কাজে ব্যাস্ত রাখবেন,বিশ্রাম নিবেন পর্যাপ্ত ।প্রয়োজনে ডক্টরের পরামর্শে নিদ্রিস্ট ডোজে ব্যাথার ওষুধ সেবন করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাতে হবে।

 এমনটা কিছু কারনে হতে পারে যেমন – ইস্ট্রজেন এবং প্রেজেস্টেরন হরমোনের তারতম্য হলে, জরায়ুতে টিউমার থাকলে, ডিস্ফাংশনাল ইউটেরাইন ব্লিডিং হলে, কোন কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা করলে, কারো কারো ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে, প্রতিদিনের কাজে খুব বেশি পরিবর্তন আসলে।দুশ্চিন্তা করা যাবে না, ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে, কোন প্রকার শারীরিক বা মানসিক চাপ নেয়া যাবে না, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, কিছুটা ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত । এছাড়া এক্ষেত্রে আপনার আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ কিছু হরমোনাল পরিক্ষা ও রক্তের পরিমাণ জানার জন্য কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন ।পরীক্ষা করে সঠিক কারন জেনে সে অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।

মাসিকের সময় হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে শরীরের পেশি শিথিল থাকে। যার ফলে রক্ত প্রবাহ আস্তে আস্তে হয়।এতে অনেক সময় রক্ত স্থিতিশীল হয়ে যায় এবং শরীরর, কোমর বা পা ব্যাথা হয়। এটি মেয়েদের জন্য খুব কমন।এই ব্যাথা পিরিয়ড এর কিছুদিন আগে থেকে হতে পারে এবং চলাকালীন সময় কিছুদিনের মধ্য কমে যায়। কিছু বিষয় চেষ্টা করে দেখুন – হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন, দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, অন্য সময় এর চেয়ে একটু বেশি পানি খেতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খাবেন, নিজেকে অন্য কাজে ব্যাস্ত রাখবেন,বিশ্রাম নিবেন পর্যাপ্ত ।

মাসিকের সময় হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে শরীরের পেশি শিথিল থাকে। যার ফলে রক্ত প্রবাহ আস্তে আস্তে হয়।এতে অনেক সময় রক্ত স্থিতিশীল হয়ে যায় এবং শরীরর, কোমর বা পা ব্যাথা হয়। এটি মেয়েদের জন্য খুব কমন।এই ব্যাথা পিরিয়ড এর কিছুদিন আগে থেকে হতে পারে এবং চলাকালীন সময় কিছুদিনের মধ্য কমে যায়। কিছু বিষয় চেষ্টা করে দেখুন – নিদ্রিস্ট সময় 4-5 ঘন্টা পর পর প্যাড পরিবর্তন করতে হবে।প্রস্রাবের পরে হালকা গরম পানি ব্যাবহার করবেন। হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন, দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, অন্য সময় এর চেয়ে একটু বেশি পানি খেতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খাবেন, নিজেকে অন্য কাজে ব্যাস্ত রাখবেন,বিশ্রাম নিবেন পর্যাপ্ত ।

আপনার বয়স কতো? কতোদিন ধরে এমন হচ্ছে? মাসিক কি প্রথম থেকেই অনিয়মিত? কতোদিন পর পর মাসিক হয়? কোন পিল খান? কোন ওষুধ খেতে হচ্ছে নিয়মিত? এমনটা অনিয়মিত হতে পারে কিছু কারনে যেমন – ইস্ট্রজেন এবং প্রেজেস্টেরন হরমোনের তারতম্য হলে, কোন কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা করলে, শরীরে রক্ত কমে গেলে, কারো কারো ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে, প্রতিদিনের কাজে খুব বেশি পরিবর্তন আসলে।রক্ত অনেক সময় জমাট বাধা আসে শরীরে রক্তের ঘাটতি থকলে, ঘন ঘন ইমার্জেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ব্যাবহার করলে। এমন কোন কারন আপনার ক্ষেত্রে থাকলে আমাদের জানাবেন। দুশ্চিন্তা করা যাবে না, ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে, কোন প্রকার শারীরিক বা মানসিক চাপ নেয়া যাবে না, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, কিছুটা ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত । এছাড়া এক্ষেত্রে আপনার আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ কিছু হরমোনাল পরিক্ষা ও রক্তের পরিমাণ জানার জন্য কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন ।

আপনার বয়স কতো? কতোদিন ধরে এমন হচ্ছে? মাসিক কি প্রথম থেকেই অনিয়মিত? কতোদিন পর পর মাসিক হয়? কোন পিল খান? কোন ওষুধ খেতে হচ্ছে নিয়মিত? এমনটা অনিয়মিত হতে পারে কিছু কারনে যেমন – ইস্ট্রজেন এবং প্রেজেস্টেরন হরমোনের তারতম্য হলে, কোন কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা করলে, শরীরে রক্ত কমে গেলে, কারো কারো ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে, প্রতিদিনের কাজে খুব বেশি পরিবর্তন আসলে।রক্ত অনেক সময় জমাট বাধা আসে শরীরে রক্তের ঘাটতি থকলে, ঘন ঘন ইমার্জেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ব্যাবহার করলে। এমন কোন কারন আপনার ক্ষেত্রে থাকলে আমাদের জানাবেন। দুশ্চিন্তা করা যাবে না, ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে, কোন প্রকার শারীরিক বা মানসিক চাপ নেয়া যাবে না, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, কিছুটা ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত । এছাড়া এক্ষেত্রে আপনার আল্ট্রাসোনগ্রাম সহ কিছু হরমোনাল পরিক্ষা ও রক্তের পরিমাণ জানার জন্য কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন ।

তথ্য কনিকা

তোমার পিরিয়ডের সমস্যার সমাধান যুক্ত হও জ্যোতি পরিবারে

পিরিয়ডের সমস্যার সমাধান পেতে মেসেজ আমাদের ফেসবুক মেসেঞ্জারে। অথবা তোমার সমস্যা লিখে জানাও আমাদের ই-মেইলে।